চতুর্থ উপজেলা নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের সার্বিক কর্মকাণ্ডে হতাশা প্রকাশ করে দক্ষ, যোগ্য, নিরপেক্ষ ও ব্যক্তিত্বের অধিকারী ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন সুজন নেতৃবৃন্দ। গত ২৯ মে, ২০১৪ সকাল
চতুর্থ উপজেলা নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের সার্বিক কর্মকাণ্ডে হতাশা প্রকাশ করে দক্ষ, যোগ্য, নিরপেক্ষ ও ব্যক্তিত্বের অধিকারী ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন সুজন নেতৃবৃন্দ। গত ২৯ মে, ২০১৪ সকাল
দুই পর্বের নির্বাচনেই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে অনিয়ম ও কারচুপিও হলেও দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সংষর্ষ, মৃত্যু, কেন্দ্র দখল ও ব্যালট পেপার ছিনতাইসহ বিভিন্ন অনিয়মের ঘটনা বেশি ঘটেছে এবং নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে
উপজেলা নির্বাচনে দলভিত্তিক প্রার্থী মনোনয়ন বা সমর্থন প্রদান, চাপ সৃষ্টি করে কোন প্রার্থীকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাধ্য করা বা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দল থেকে বহিষ্কার করা নির্বাচনী আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। অথচ
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক গত ১৯ জানুয়ারি ২০১৪ প্রথম পর্যায়ে ১০২টি উপজেলার জন্য নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়েই শুরু হয়ে গিয়েছে চতুর্থ উপজেলা নির্বাচন-২০১৪ এর কার্যক্রম। এ পর্যন- চার দফায়
’সংবিধানে সরকারের মন্ত্রীসহ বিশেষ আটটি পদে আসীন ব্যক্তিগণের ক্ষেত্রে বেতন ছাড়া অন্যান্য আয় অর্জন নিষেধ করা হয়েছে। অথচ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সংশ্লিষ্ট প্রার্থীগণ ব্যবসাসহ অন্যান্য উদ্যোগের সাথে জড়িত
বিরাজমান সংকট নিরসনে সাবেক স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদকে নিয়ে অনৈতিক খেলা থেকে বিরত থেকে দুই নেত্রীর মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতা হওয়া প্রয়োজন বলে মন-ব্য করেছেন সুজন নেতৃবৃন্দ। আজ সকাল ১১টায়,
‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে সংবিধানে অগাধ ক্ষমতা দেওয়া থাকলেও, কমিশন যেন তা প্রয়োগে অনিচ্ছুক বা অপরাগ। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনগুলোতে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কমিশন কারও বিরুদ্ধে
সিটি করপোরেশনসহ অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রমশ ব্যবসায়ীদের করায়ত্ত হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক নয়। কারণ নির্বাচনে শুধু ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব থাকলে অন্যান্য যোগ্য প্রার্থীদের সুযোগ থাকে না বলে মন-ব্য করেছেন
সিটি করপোরেশনসহ অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রমশ ব্যবসায়ীদের করায়ত্ত হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক নয়। কারণ নির্বাচনে শুধু ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব থাকলে অন্যান্য যোগ্য প্রার্থীদের সুযোগ থাকে না বলে মন-ব্য করেছেন
আগামী ১৫ জুন ২০১৩ তারিখে বরিশাল, খুলনা, সিলেট ও রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চারটি সিটি কর্পোরেশনে সর্বমোট ১২ জন মেয়র প্রার্থী, ১১৮ টি সাধারণ ওয়ার্ডে ৫৪৮ জন