
সুজন কী?
‘সুজন—সুজন দেশের সচেতন নাগরিকদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি নাগরিক সংগঠন। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া-সহ রাষ্ট্রের সকল স্তরে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং বাংলাদেশকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলাই সুজন-এর মূল লক্ষ্য। উক্ত লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য উদ্দেশ্যসমূহ হলো: ক. আইনের শাসন, মানবাধিকার সংরক্ষণ, সমতা, ন্যায়পরায়ণতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা তথা সমাজের সকল স্তরে

অ্যাডভোকেসি
সূচনালগ্নে নির্বাচনকেন্দ্রিক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও, ‘সুজন’ নাম ধারণের পর থেকেই সংগঠনটি বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে দেশের গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে নীতি-নির্ধারকদের সঙ্গে অ্যাডভোকেসিমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। অ্যাডভোকেসি কার্যক্রমের মধ্যে অন্যতম হলো বাংলাদেশের রাজনৈতিক তথা নির্বাচনী সংস্কার আন্দোলন। এ লক্ষ্যে নীতি-নির্ধারক ও বিশেষজ্ঞদের যুক্ত

সাংগঠনিক কাঠামো
‘সুজন’-এর সাংগঠনিক কমিটির চারটি স্তর বা পর্যায়ে রয়েছে। এই চারটি স্তর হলো কেন্দ্র, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন। কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জাতীয় ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, জেলা পর্যায়ে জেলা কমিটি, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা কমিটি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন কমিটি দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও শহরাঞ্চলে সংগঠনের বিস্তৃতির জন্য বিভাগীয় ও সিটি করপোরেশনভুক্ত শহরসমূহে
গবেষণা ও জরিপ কার্যক্রমগবেষণা ও জরিপ কার্যক্রম
সুজন একটি নাগরিক সংগঠন। নাগরিক সোচ্চার ও সংগঠিত করে অ্যাডভোকেসি করাই এর মূল লক্ষ্য। সুজন প্রথাগত অর্থে গবেষণামূলক সংগঠন নয়। তবুও সময়ের প্রয়োজনে সুজন নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু গবেষণা ও জরিপ কার্যক্রম
কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফলকেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল নিয়ে সুজনের বিশ্লেষণ দেখতে এখানে ক্লিক করুন
প্রকাশনা ও প্রতিবেদনপ্রকাশনা ও প্রতিবেদন
সুজন-এর লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, চলমান কার্যক্রম ও চিন্তা-চেতনা জনগণের সামনে তুলে ধরার লক্ষ্যে ‘সুজন সংবাদ’ নামে একটি অনিয়মিত নিউজলেটার এবং অনলাইনভিত্তিক ‘সুজন ই-নিউজ লেটার’ প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে লিফলেট,
আমাদের কার্যক্রম
সাংগঠনিক কার্যক্রমসাংগঠনিক কার্যক্রম
সুজন-এর কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতি বছর কমপক্ষে একবার জাতীয় কমিটির সভা এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভা বছরে কমপক্ষে ৪ বার অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় কমিটির সভাটি বার্ষিক সাধারণ সভা হিসাবে
নির্বাচনকেন্দ্রিক কার্যক্রমনির্বাচনকেন্দ্রিক কার্যক্রম
সুজন প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সৎ, যোগ্য ও জনকল্যাণে নিবেদিত প্রার্থী নির্বাচনের লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। প্রথম থেকেই সুজন-এর প্রচেষ্টা ছিল নতুন ধরনের কিছু কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচনী সংস্কৃতিতে ইতিবাচক
আইনি লড়াই পরিচালনাআইনি লড়াই পরিচালনা
বিভিন্নমুখী কর্মকাণ্ড পরিচালনার পাশাপাশি সুজন-এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন ইস্যুতে আইনি লড়াইও পরিচালনা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, জনস্বার্থে একটি মামলা দায়েরের পর হাইকোর্ট কর্তৃক ২০০৫ সালে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের তথ্য বাধ্যতামূলকভাবে মনোনয়নের